বাচ্চা পোলা পান ১০০ হাত দূরে থাকো......

মহিলা ডাক্তার এক পাগলের, ঘরে প্রবেশ করে বলল...
 "আমার ওড়না খুলো"
 পাগল তাই করলো।
 ডাক্তারঃ "আমার কামিজ খুলে ফেলো"
 পাগল ডাক্তারের কামিজ খুলেফেললো
 ডাক্তারঃ "এবার আমার সালোয়ার খুলো।
 ...... পাগল খুলল।
 এরপর
 ডাক্তারঃ"আর কোনদিন যাতে আমার কাপড় পড়তে না দেখি... ঠিক আছে.......?
 
আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।
 

আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।

সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।

আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।

বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার ...

...

... টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে, খাচ্চর কোথাকার?

আরো একটা আছে"

এক ছেলে বাজার থেকে অনেক দাম
দিয়ে দুইটা আন্ডার ওয়্যার কিনলো। কিন্তু
মানুষকে দেখানো নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেল।
সে এইজন্য ওইদিন বিকালে আন্ডায় ওয়্যার
পরে প্যান্টের চেইন খোলারেখে রাস্তায় বের
... হবার সিদ্ধান্ত নিল।
পরিকল্পনা মতো সে বিকালে বের হল কিন্তু
আন্ডায় ওয়্যার পরতে ভুলে গেল। খোলা চেইনের
ফাক দিয়ে এক বৃদ্ধা ছেলের
ওইটা দেখে হা করে তাকিয়ে র্ইল।
এটা দেখে ছেলেটা খুশী হয়ে বলল,"কি গো নানী?
সুন্দর না? ঘরে আরো একটা আছে"

 

পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।
যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।
এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা ।
ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন :
১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।
২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।
৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,
কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা ।
কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন:
১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে?
২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে?
৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।
তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।

 

 
মফিজের বউয়ের নাম হাসি আর শালির নাম খুশি।
মফিজ রাতের শিফটে কাজ করে। বহুদিন পর খুশি দুলাভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছে।
হাসি আর খুশি ডিনার সেরে টিভি দেখতে দেখতে একই খাটে শুয়ে পড়লো।

মফিজ ভোর চারটার দিকে বাড়ি ফিরে বউকে মনে করে শালিকে জরিয়ে ধরে শুরু করে দিল । কাজ চলার সময় শালি চাপা স্বরে বলছে, আমি খুশি…আমি খুশি । মফিজ সাথে সাথে বলে উঠলঃ

.
.
.
.
.
.
.

"আমিও খুশি ! আমিও খুশি"

কার স্ত্রী কতটা ভালো তা নিয়ে কথা বলছে তিন বন্ধু।
প্রথম বন্ধুঃ আমার তানিয়ার কোনো তুলনা নেই। চা খেতে গিয়ে আমার হাত থেকে কাপ পড়ে টুকরো টুকরো হয়ে গেল। তানিয়া সেটা নিয়ে এমনভাবে আঠা
লাগিয়ে দিল যে বোঝারই উপায় নেই ওটা ভেঙেছিল।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ একবার আমার প্যান্ট ছিঁড়ে গেল। আমার স্‌ভেতা এমনভাবে তা সেলাই করে দিল, দেখে বুঝতেই পারবে না ওটা কোনোকালে ছিঁড়ে গিয়েছিল।
তৃতীয় বন্ধুঃ আমার ল্যুবা আমার শার্টটা ধুয়ে দিয়েছে, তাকিয়ে দেখ, বোঝার উপায়ই নেই যে ওটা ধোয়া হয়েছে।

 
আবুল- মা,মা আব্বুর না চোখ এ সমস্যা

আবুলের মা- কেন?

আবুল- বাবা দুরের জিনিশ খুব ভালো দেখতে পায়,কিন্তু কাছের জিনিস একদম এ দেখতে পারেনা


আবুলের মা- কিভাবে বুঝলি?

আবুল-আমি বিকেলে নিছে খেলতে গিয়ে সুমির হাত ধরলাম,বাবা ৫ তালা থেকে বলল এই সুমির হাত ছাড় ,
কিন্তু কিছুক্ষন আগে আমাদের বাসার কাজের মেয়েটারে তুমি মনে কইরা জড়াইয়া ধরতে গেলো, ভাগ্যিস কাজের মেয়েটা সময়মত সইরা গেছে! :-P

 
আবুল মিয়ার সাথা পাশের বাসার সোনিয়া ভাবীর অবৈধ সম্পর্ক আছে।
আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট্ করছে।
তার সাতদিন পর:


আবুল: তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?
সোনিয়া: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।
আবুল: তার মানে তুমি ফারুকের সাথেও xxx করো??
সোনিয়া: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই করি??
আবুল: যাই হোক, ফারুক সেটা দিয়া কি করছে??
সোনিয়া: ফারুকের সাথে আবার মমতার প্রেম। সে মমতারকে গিফট্ করছে।
আবুল: মমতার সেটা দিয়া কি করছে?
সোনিয়া: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া??
আবুল: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রাটা পইরা আছে!!!

 
আদর করবেন যেভাবেঃ

প্রথমে চুমু দিন।

এরপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুইয়ে দিন।
জোর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঢুকিয়ে চেক করুন ভেজা কিনা।
.
.
.
.
.
.
ভেজা থাকলে তক্ষুনি আপনার বাচ্চার প্যান্ট চেঞ্জ করে দিন না হলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। :-P

 


এক মহিলা বাসে উটে সিট খালি না পেয়ে দাড়িয়ে আছে|
তার আবার হাতে দুইটা দুধের বোতল|

 

এমন সময় কন্টাক্টর আসলো ভাড়া চাইতে. কন্টাক্টরঃ আপা ভাড়াটা দেন তো|

মহিলাঃ দুধ দুইটা ধরেন, আমি ভাড়া দিচ্ছি|

কন্টাক্টরঃ আমি এটা পারবো না|

মহিলাঃ তাহলে আমি এখন ভাড়া দিতে পারবো না|

তখন কন্টাক্টর তো মহা ঝামেলায় পরে গেল|

সে গেল ড্রাইভারকে বলতে……

কন্টাক্টরঃ ওই মহিলা ভাড়া দিতে চাইছে না, সে বলছে আগে তার দুধ দুটো ধরতে হবে|

ড্রাইভারঃ উনি যখন বলছেন তাহলে তোর ধরতে অসুবিধে কোথায়? আর তুই না ধরলে আমি ধৈরা আসি! :-P

 

শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”

এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”


বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”

বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”

তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”

বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।” :-P

চায়ের দোকানে আড্ডা হচ্ছে। এক লোক বললেন, ঘটনা শুনেছেন। গত রাতে আমাদের এলাকার মজনু সাহেব বাড়িতে ফিরে দেখেন, তার স্ত্রী তার এক বন্ধুর সঙ্গে শুয়ে আছেন। তিনি রাগ দমাতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে রিভলবার বের করে গুলি করে দু’জনকেই মেরে নিজেও আত্মহত্যা করলেন।
পাশে বসে থাকা রাকিব সাহেব বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
লোকটি বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো এর চেয়ে আর কি সাংঘাতিক হতে পারত?
রাকিব সাহেবঃ গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।:-P

শিক্ষক: মশা মাছি অনেক রোগ ছড়ায়, তাদের বংশবৃদ্ধি রোধ করতে হবে।
ছাত্র: হা হা হা হি হি হি হি হি হি…..
শিক্ষক: হাসির কি হলো? :@
ছাত্র: স্যার এতো ছোট বেলুন বানাবেন ক্যামনে!!! :-P

পিঙ্কী আজ প্রথম ডেটিঙে যাবে।

তার দাদিমা তাকে কাছে এনে বসালেন। “শোনো দাদুমণি”, বললেন তিনি। “আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো। আজকেতো যাচ্ছ, যাও। কিন্তু ওরকম ছোড়াদের বেশি প্রশ্রয় দিও না।”

“মানে?” জিজ্ঞেস করলো পিঙ্কী

দাদিমা বললেন, “মানে বললাম, একটু মনোযোগী থেকো। ওই ছোকরাটা প্রথমে তোমার কচিকচি ওই দুটোতে হাত দিতে চাইবে।” পিঙ্কীর গলার নিচটায় ইঙ্গিত করলেন দাদিমা। “তোমার হয়তো বেশ ভালো লাগতে পারে, কিন্তু তুমি সেটা করতে দিওনা।”

“বাঃ রে, আমার যদি ভালো লাগে তাহলে কেন আমি বারণ করবো?”

“শোনইনা,” বললেন দাদিমা। “তুমি যদি ওরকম করতে যাও তাহলে সে আরও লাই পেয়ে যাবে। তারপর তোমাকে শুইয়ে তোমার উপর চড়ে বসতে চাইবে। বুঝলে? আর বোঝোইতো…সে সেটা করলে আমাদের পুরো বংশের উপর চুনকালি লেপে যাবে।”

পিঙ্কী হাঁবোধক মাথা নাড়লো।

পরের দিন পিঙ্কী আসলো তার দাদিমার কাছে।

দাদিমা বললো, “কী দাদুমণি। সময় কেমন কাটালে? আমার কথাগুলো ঠিকঠাক মনে ছিলতো?”

“জ্বী দাদিমা।” বললো পিঙ্কী। “আমি ওকে আমাদের বংশে একটা আঁচড়ও দিতে দেই নি। উল্টো, তাকে ঠেলে শুইয়ে আমি তার গায়ের উপর চড়ে বসেছি, আর তার বংশের উপরই চুনকালি লেপে দিয়েছি।”
 
এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।

"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!" বললো সে।

"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নান।

"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।

"নিশ্চয়ই।" সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।

খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।

"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"

"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।"

পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।

আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, "সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!"

নান বললেন, "ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।"

সৈন্য বললো, "ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!"

নান বললেন, "বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না ...।"

এক ভদ্রলোক রক্ত পরীক্ষার জন্য ল্যাবে গেছে। সুন্দরী এটেনডেন্ট সবার আঙ্গুল থেকে একে একে রক্ত নিচ্ছিল পরীক্ষার জন্য। ভদ্রলোকের পালা এলো সবার শেষে। রক্ত নেয়ার সময় হঠাৎ সুঁইয়ের গুতো লেগে আঙ্গুলে রক্তের ফোটা দেখা গেল, নার্ভাস হয়ে তাড়াতাড়ি ভদ্রলোকের আঙ্গুলটা মুখে পুরে চুষতে চুষতে রক্ত পড়া বন্ধ করলো। তারপর এন্টিসেপটিক টেপ লাগিয়ে দিল সুন্দর করে। লাগানো শেষ হতে না হতেই ভদ্রলোক বিনয়ের সাথে বললো, “থ্যাংক ইউ ভেরী মাচ সিষ্টার। নাও ইউরিন টেষ্ট প্লীজ!!”

পার্টি শেষ করে GF ও BF রম্য মুডে আছে
ছেলেটা GF কে নিয়ে নিজের খালি বাসায় নিয়ে গেল।
বেডরুমে বিছানার ওপর বসে ২জন প্রেমের পেচাল শুরু করে দিল
মেয়ে: (প্যান্ট খুলে বলল ) আজকে আমাকে তোমার স্ত্রী মনে করে সব অধিকার আদায় করতে পারো ।
ছেলে: ( তার নিজের প্যান্টটা খুলে ) এই নাও এখন সুন্দর করে প্যান্টটা ধুয়ে দাও আমার বউ হলে যেমন করত।
 
কলগার্লের সাথে সেক্স করার পর-
ছেলে, “সেক্স করলে দুজনেই মজা পায়, তাহলে ছেলেই কেন টাকা দিবে”
কলগার্ল, “ গাধা,তুমি জানো না- আউট গোয়িঙ্গের উপরই বিল হয়,ইনকামিং ফ্রী’

 

গ্রামের এক অশিক্ষিত লোক তার গর্ভবতী স্ত্রীকে শহরে নিয়ে এসেছে ডাক্তার দেখাতে। ডাক্তার মহিলাকে চেকআপ করার পরে বললেন, আপনার স্ত্রী গর্ভবতী হন নি। পেটে গ্যাস হয়েছে। লোকটি ডাক্তারের উপর ভীষণ ক্ষেপে গিয়ে বলল, ফাজলামি পেয়েছেন! আমি কি একটা পাম্পার নাকি???

এক জামাতী এম.পি. প্রার্থী নোমিনেশন জমা দিতে গেছে। যে কোন কারনে ফরমটা ছিল ইংলিশে। একটি খালি জায়গায় লেখা ছিল সেক্সঃ। সে লিখছে, দিনে ২ বার।
এইটা দেখে রিটার্নিং অফিসার একটা ধমক দিছে, কি মিঞা! এই সব কি লিখছেন? এখানে লিখতে হবে ছেলে নাকি মেয়ে। তখন ওই প্রার্থী বলে নাউজুবিল্লাহ্, ছেলে কেন হবে মেয়ে....মেয়ে

 

বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক। সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না! তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না! হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি। দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল- তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।B-)

গলফ খেলতে গেছে টিনা।

সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।

‘নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!’ আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।

দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।

টিনা বললো, ‘ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?’

লোকটা কোনমতে বললো, ‘হ্যাঁ।’

টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, ‘এখন কেমন বোধ করছেন?’

লোকটা বললো, ‘দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।’

 

একদিন এক বাসার গৃহকর্তা আর তার বৌ গলা ফাটিয়ে চেঁচিয়ে ঝগড়া করছে। একপর্যায়ে লোকটা তার বউকে বলল Whore আর শুনে মহিলা লোকটাকে বলল Pimp।

তাদের ছোট ছেলে ছিল একটা, সে শুনে বাপ মাকে বলল, 'Whore আর Pimp মানে কি?' বাবা মা বলল, 'এটা কিছু না ভদ্রমহোদয় আর ভদ্রমহোদয়া, আইমিন লেডিস এন্ড জেন্টেলম্যান'

২দিন পরে এক রাতে ভালবাসার একপর্যায়ে মহিলা লোকটাকে বলে বসল 'ফিল মাই বুবস' আর লোকটা ৫ মিট পরে বলল 'ফিল মাই ডিকি' ছেলেটা এবারও ঘন্টা খানেক পরে বাবা মাকে জিজ্ঞেস করল 'বুবস আর ডিকি মানে কি?' উত্তর এল 'হ্যাট আর কোট!'

তার পরেরদিন লোকটা শেভ করতে যেয়ে গাল কেটে ফেলে বলে বসল 'শিট'! ছেলে জানতে চাইল মানে কি, বাবা বলল 'এটা শেভিং ক্রিমের ব্যান্ড নেম!' আরেকদিন ছেলের মা টার্কি রেডি করতে যেয়ে কি একটা ভুল করে ফেলে বলল 'Fuck!' ছেলে জানতে চাইলে বলল 'এটার মানে টার্কি রেডি করা!'

বাচ্চাদের সাথে মিথ্যা বলার সমস্যাটা টের পাওয়া গেল মাসখানেক পরে। একদিন বাসায় এক মহিলা তার হাসবেন্ডকে নিয়ে যখন এসে ছেলেটার কাছে জানতে চাইল তার বাবা মা কোথায়, ছেলেটা উত্তর দিল,

"ডিয়ার Whore আর Pimp, আপনারা প্লিজ আপনাদের বুবস আর ডিকি এই হ্যাঙ্গারে রাখুন। আমার বাবা মুখ থেকে শিট ধুয়ে ধুয়ে পরিস্কার করছে আর মা উপরতলায় একটা টার্কি-কে খুবই দ্রুততার সাথে Fuck করছে!"

দুই কালসিটে বসা চোখ নিয়ে ফিরলো রন্টি।
বন্ধু: 'কী রে, কী হয়েছে?'
রন্টি: 'আর বলিস না। বাসে বসেছিলাম, এক মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলো।
বন্ধু: তো, হয়েছে কি,
রন্টি: মহিলার শাড়িটা পেছনে এমন বিচ্ছিরি ভাবে এঁটেছিলো, ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছিলেন না। আমি ভাবলাম, ওজায়গায় শাড়িটা আঙুল দিয়ে এক চিমটি টেনে একটু ঢিলে করে দিই, ওনার সুবিধে হবে। ঐ কাজ করতেই মহিলা পেছন ফিরে এক ঘুঁষি মারলো আমার বাম চোখের ওপর।'
বন্ধু: 'আয় হায়। আর ডান চোখে কী হয়েছে?'
রন্টি: 'মার খেয়ে আমি ভাবলাম, যেমন ছিলো তেমনটাই করে দিই। তাই আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে আবার ওটা আগের মতো আঁটো করে দিলাম ...।'

ক্যাম্পিঙে গেছে ছোট্ট বাবু। কিন্তু রাতে তাঁবুতে শুয়ে কিছুতেই ঘুম আসছে না তার। অগত্যা সে তাদের দলনেত্রী মিস মিলির তাঁবুতে গিয়ে ঢুকলো সে। দেখলো মিস ভেতরে একাই আছেন।

"মিস মিস, আমি কি আপনার এখানে ঘুমোতে পারি? আমি আমার আম্মুকে ছাড়া ঘুমোতে পারি না তো, তাই।" আব্দার ধরলো সে।
মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।

গুটিসুটি মেরে মিস মিলির পাশে শুয়ে পড়লো ছোট্ট বাবু। কিছুক্ষণ পর আবার মিহি গলায় বললো সে, "মিস মিস, আমি কি আপনার নাভিতে আমার বুড়ো আঙুলটা ঢুকিয়ে ঘুমোতে পারি, যেভাবে আমি বাড়িতে আমার আম্মুর পাশে ঘুমাই?"
মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।

পরদিন ভোরে উঠে মিস মিল বললেন, "দ্যাখো ছোট্ট বাবু, তোমাকে একটা কথা জানানো জরুরি মনে হচ্ছে ... তুমি কিন্তু কাল রাতে আমার নাভিতে বুড়ো আঙুল ঢুকিয়ে ঘুমাওনি!"
ছোট্ট বাবু বললো, "ব্যাপার না মিস। তাছাড়া ওটা আমার বুড়ো আঙুলও ছিলো না!"

 


Create a free website Webnode